যুবরাজ শাহাদাত : কোভিড- ১৯ এর কারণে যারা পর্তুগালের বাহিরে আছে তাদের কোনো কারণে রেসিডেন্স পারমিট মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে ইতিমধ্যে তাদের ডকুমেন্টস ৩০ অক্টোবর পর সকল কাজের জন্য বৈধ হিসাবে ধরা হবে. এখন তাদের রেসিডেন্স ৩ মাসের বেশি সময় ওভার হয়ে গেছে বা কেঊ ইমিগ্রেশনের ঝামেলা এড়াতে পর্তুগালের নতুন ভিসা ফেসিলিটি চালু করেছে ।
যারা পর্তুগালের বাহিরে কোনো দেশে আটকে পড়েছেন তারা পর্তুগাল ফিরতে চাইলে কিংবা তাদের ফেমিলি মেম্বার যারা ইতিমধ্যে ভিসা পেয়েও আস্তে পারেনি তারা নতুন করে ভিসা আবেদন জমা করতে হবে. বর্তমানে পর্তুগাল দূতাবাস নিউ দিল্লী খুলে আছে শুধুমাত্র মেয়াদোত্তীর্ণ রেসিডেন্স হোল্ডার যারা তাদের জন্য E-6 ভিসা এবং ফেমিলি রিইউনিয়ন ক্যাটাগরিতে যাদের ভিসা হয়েছিল কিন্তু করোনার কারণে পর্তুগাল যেতে পারেনি তাদেরকে নতুন করে D-6 ভিসার আবেদন জমা করতে হবে. তবে পর্তুগালের দূতাবাস সরাসরি কোনো আবেদন জমা নিবে না, সেইক্ষেত্রে আপনাকে ভিএফেসের মাদ্ধমে জমা করতে হবে।
পর্তুগাল দূতাবাসের এক বিবৃতিতে আজ জানিয়েছে কোভিড-১৯ এর কারণে লোকবল কম থাকায় দূতাবাসের কাজ একটু ধীর গতিতে হবে, নরমাল তুলনায় ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়া একটু সময় বেশি নিবে। এই দুই ক্যাটাগরি ছাড়া বর্তমানে পর্তুগালে আর কোনো প্রকার ভিসার আবেদন জমা দেয়ার সুযোগ নেই.
যারা E-6 ভিসার ভিসার আবেদন করবেন তাদের জন্য করণীয় হচ্ছে যত দ্রুত সম্ভব নিউ দিল্লীর ভিএফএসের দেয়া নির্দেশনা ফলো করে যাবতীয় ডকুমেন্টস একসাথে করে দিল্লিতে যেয়ে ভিসার আবেদন জমা করা.
E-6 এবং D-6 ভিসার আবেদন নিয়ে কাল পোষ্ট করবো ইনশাআল্লাহ . সাথেই থাকুন .
আরো পড়ুন :
- বাংলাদেশীদের ইউরোপের জব/স্টুডেন্টস ভিসা বেশি পরিমানে রিফিউজড করার কিছু কারণ !
- পর্তুগালে বৈধ রেসিডেন্স পারমিট নিবেন যেভাবে !
- পর্তুগালে উচ্চশিক্ষা ও অভিবাসন নিয়ে বিস্তারিত তথ্য
আমার ব্লগের নিয়মিত আপডেট পেতে ফেইসবুক পেইজটি ফলো করে রাখতে পারেন। লাইফ’স ইন ইউরোপ